মোহাম্মদ একজন ডাকাত ছিলেন এরপর শুরু হয় তার ভূমিদস্যুতা
নবী মুহাম্মদ মক্কা থেকে মদিনায় যাওয়ার পরে সে মোট আটটি ডাকাতি করে এই আটটি ডাকাতের হামলা সে বাণিজ্য কাফিলা থেকে করে আর এই বাণিজ্য গুলো ছিল সিরিয়া থেকে মক্কায় ফেরার পথের কাফেলা এরমধ্যে সাতটি কাফেলায় আক্রমণ করেন যে আক্রমণে সে ব্যর্থ হয় সর্বশেষ সে নাখালার বাণিজ্য কাফেলায় হামলা করে সেখান থেকে সে প্রচুর
ধনসম্পদ লুটপাট করে নিয়ে যায় এই কাপালাটি ছিল কুরাইশদের সিরিয়া থেকে মক্কা যাওয়ার পথে এই কাপালায় হামলা করে এই কাফেলার সবকিছু সে ডাকাতি করে নিয়ে যায় এটাই ছিল মোহাম্মদের মূল চরিত্র তিনি আসলে ডাকাত ছিলেন ডাকাতি করে একটা সময় মোহাম্মদ প্রচুর ধন-সম্পদের মালিক হন তারপরে সে শুরু করেন ভূমিদস্যুতা আর এটা আমরা
হাদিস দিয়ে আপনাদেরকে প্রমাণ করে দেখাবো এটা আমার মুখের কোন বানানো কথা নয় এটা হাদিসে উল্লেখিত একটি সত্য ঘটনা থেকে এখানে লেখা হয়েছে
হাদিস – সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত) – হাদিস নম্বরঃ 3003
এই হাদিসটি থেকে আমরা দেখতে পারি যে নবী মুহাম্মদ তিনি ইহুদীর এলাকায় আসেন এবং তাদেরকে সতর্ক করেন এবং বলেন এই ভূখণ্ড আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের তোমরা এখান থেকে চলে যাও মুহাম্মদ এখানে বুঝিয়েছেন একমাত্র সে এবং তার অনুসারীরাই আল্লাহর জমিনে থাকার অধিকার রাখেন তাহলে আল্লাহ কেন ইহুদি খ্রিস্টান বৌদ্ধ ও
বিভিন্ন জাতের মানুষকে সৃষ্টি করিয়াছেন তিনি কি জানেন না যে মোহাম্মদ আছে যে এদেরকে বিতাড়িত করবে এদেরকে এদের ভূমিহীন করবে এদের সমস্ত সব ধন-সম্পত্তির লুটেপুটে নিয়ে যাবে এগুলো জানার পরেও যদি তিনি মানুষকে সৃষ্টি করে পৃথিবীতে পাঠিয়ে থাকেন তাহলে দোষ কার, যদি এই পৃথিবী মোহাম্মদেরই হয়ে থাকে তাহলে আল্লাহ সকলকে পৃথিবী
থেকে উঠিয়ে নিতেন এবং শুধু মোহাম্মদ এবং মোহাম্মদ এর অনুসারীদের এখানে রেখে দিতেন তাহলে তো মোহাম্মাদের কারো কাছে গিয়ে জোর করে ভূমি দখল এবং ডাকাতি করে ধন-সম্পদ এর মালিক হওয়া লাগতো না, কথাটি খারাপ লাগলেও এটাই বাস্তব এবং এটাই সত্য