ধর্ম

ধর্ম হচ্ছে সবচেয়ে বড় ব্যবসা যা প্রাচীন কাল থেকে চলে আসছে

পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন শক্তিশালী কুসংস্কার হচ্ছে ধর্ম। এই ধর্ম দিয়ে যুগে যুগে কালে কালে শাসক,ধর্মীয় প্রধান সাধারণ মানুষদের ঠকিয়ে আসছে। তারা সাধারণ মানুষ দেড় থেকে অর্থ ,সম্পদ ,সত্বিত্ত চুরি করছে ধর্মের দোহাই দিয়ে।প্রাচীনকাল থেকে দ্বারা দাড়ি টুপি পড়া অকর্মন্য বেক্তি বর্গ লাভজনক বেবসা হিসেবে ধর্মকে বেছে নিয়েছে।তারা খুঁজছিলো কিভাবে কম পরিশ্রমে জনগণদের থেকে টাকা হাতানো যায় তাদের সম্পদ লুন্ঠন করা যায় সেই প্রকিয়া এবং সেই প্রকিয়া তারা খুঁজেও

পেয়ে যায়.,তারা জনসাধারণের দুর্বল করে দেয় তাদের সাজানো গোছানো মিথ্যা মনগড়া ধর্মের কথা বলে.এবং তারা আরো বলে যারা তাদের ধর্ম মানে না তাদের মৃত্যুর পরবর্তী স্থান হবে কঠোর শাস্তির স্থান জাহান্নাম।এই কথা বলে ভয় দেখিয়ে তারা সহজ সরল মানুষ দেড় থেকে খুব কৌশলে মাজার মিনার তৈরী করে ,মসজিদ তৈরী করে তাদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নিয়ে নিচ্ছে।তারা খুব সহজে তাদের বোকা বানিয়ে রাজত্ত চালিয়ে যাচ্ছে।কেউ তাদের ব্যবসা ভণ্ডামি ধরতেই

পারছে না.সবাই কে তারা একটা দোহাই দিয়েই বস করে রেখেছে।অথচ তারা যতই ভুল করুক তাদের মৃত্যুর পর তারা শান্তির স্থান কাম্য করে.শুধু তাই নয় তাদের ধর্ম বেবসা বেপক পরিসরে বৃদ্ধি ঘটাচ্ছে ধর্মীয় প্রধান রা। শুধু মাত্র বাংলাদেশেই মসজিদের সংখ্যা ২ লাখ ৫৩ হাজার ১৭৬টি।এর সাথে মাদ্রাসার সংখ্যা ও অধিক।এই মাদ্রাসা মসজিদ চলছে সরকার এর টাকায় এমনকি মানুষ ও কোটি কোটি টাকা দেন করছে।এছাড়াও রয়েছে ধর্মকে কেন্দ্র করে নানা রকম মন্ত্রণালয়।এই সব

কিছু সরকার ব্যায় ভার বহন করে.এর পরিবর্তে সরকার পাচ্ছে জঙ্গি,সরকার বিরুধী আন্দোলন,মসজিদ মাদ্রাসায় দিনে দুপুরে ধর্ষণ ইত্যাদি। তাদের বেবসা এইখানেই থিম থাকেনি। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গুলোকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর ওয়াজ মাহফিল হয়ে থাকে।ধর্ম প্রচারের নামে বিভিন্ন রকম বিভ্রান্তিকর বিষয় তারা প্রচার করছেন৷ এই ওয়াজ মাহফিলে লক্ষ লক্ষ মানুষ জড়ো হয়.এবং তারা সামান্য বক্তব্য দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। এইভাবে বেপক জাকজমক ভাবে তারা তাদের ধর্ম

ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য কেউ ধর্মকে ব্যক্তিগত, গোষ্ঠীগত কাজে ব্যবহার করে, তখনই ধর্মকে ব্যবসায়িক উপায় হিসাবে ব্যবহার করা হয়.ভিক্ষুক থেকে রাজা বাদশা প্রধান মন্ত্রী সবাই ধর্মকে নিজ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য বেবহার করে.এটি শুধু মাত্র সাত্র হাসিলের ,বেবসার একটি উপায় মাত্র। ধর্মের এই ব্যবসা নিয়ে রাষ্ট কোনো তদারকি করে না দেশের ভিতর ও বাইরে থেকে বিশেষ করে মদ্ধপ্রাচ্য ,ইংল্যান্ড এর কিছু দেশ থেকে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা

আসে,ওজুখানা ,মসজিদ ,পোসাবখানা মাদ্রাসা এগুলো উপলক্ষে।এগুলো হুজুর এলেন দের হাতে দিয়ে দেয়া হয় কারণ তারা ধর্মীয় গুরু তারা টাকা মেরে খেতেই পারে না..তারা এগুলো তাদের ধর্মীয় কাজে ব্যবহার   করবে,ধর্মীয় স্পর্শকাতরতার কারণেই এদেরকে ধরা হচ্ছে না. রক্তপাতের মাধ্যমেইযে ধর্মের সূত্রপাত, রক্তপাতের মাধ্যমেইযে ধর্মের প্রচার এবং বিস্তার সে ধর্ম আপনারা কিভাবে এত সহজে মেনে নিয়ে ধর্মের পিছে টাকা ইনভেস্ট করে তাদের ভণ্ডামি করা আরো সুযোগ

বাড়িয়ে দেন ? যেখানে পীর আউলিয়া দের মৃত ব্যাক্তির মাঝারে এই যুগে এসেও মানুষ টাকা ইনভেস্ট করে সত্যি মিত্থার পার্থক্য না বুঝতে পারে সেখানে ভন্ড  ব্যক্তিরাতো তাদের স্বার্থ হাসিল করবেই।সচেতন হন,সত্য মিথ্যা উপলব্দি করতে শিখুন।তাদের এই ব্যবসা আপনারাই পারেন উচ্ছেদ করতে এবংপৃথিবীকে বিশাল কুসংস্কার মুক্ত করতে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button