ধর্ম

একমাত্র ইসলাম ধর্মই মানুষকে সন্তাসি বানায়

আধুনিক এই বিশ্বে প্রায় সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়েছে আধুনিকতার ছোয়া। যুক্তির উপর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এত মডার্ন যুগে বসবাস করেও পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক এর বেশি মানুষ অজ্ঞতায় নিমজ্জিত। তারা পারছে না তাদের জীবন শৃঙ্ঘলার মধ্যে নিয়ে আসতে। তারা পারছে না তাদের জীবনে সুন্দর ভাবে স্বাধীন ভাবে বাঁচতে। এমনকি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন

সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে যার মোকাবেলা করা অসম্ভব হয়ে পড়ছে। কেন তারা সুশৃঙ্গল ভাবে বাঁচতে পারছে না জানেন ? কেন তারা এখনো আধুনিকতা থেকে পিছিয়ে জানেন ?এর একটাই কারণযুক্তি দ্বারা চিন্তা না করে অন্ধের মতো অজ্ঞের মতো ধর্মের প্রতি গভীর বিশ্বাস। যার কারণে নিজের লাভ ক্ষতি কোনো কিছু বিচার না করেই তারা ধর্ম পালন করছে গভীর

ভাবে।এই জন্য বিভিন্ন সময় তারা কঠিন সমস্যায় পরে। যার প্রাশ্চিত্ত সারা জীবন ভোরে করতে হয়। ধর্ম পালন করতে গিয়ে তারা তাদের অধর্মের মানুষদের নাম দেয় নাস্তিক। এবং যারা নাস্তিক তাদের বেশিরভাগ সময় হত্যা করা হয় নৃশংস ভাবে। তাদের বাঁচার অধিকার ও তারা দিতে চায় না.তার একটাই কারণ তারা ইসলাম ধর্মাবলী নয়.এইভাবে ইসলাম ধর্মাবলী রা

নিজেদের অজান্তেই হয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসি। তারা হয়ে যাচ্ছে জঙ্গি। এমনকি এখন বাংলাদেশ সহ অনেক দেশেই সরকার বিরোধী আন্দোলন শুরু করছে ইসলামধর্মাবলী রা.তারা গণতান্ত্রিক সংবিধানকে না মেনে তাদের অযৌতিক সংবিধানকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য গোপনে এবং প্রকাশে আন্দোলন করেই যাচ্ছে।এর ফলে তারা বেক্তিগত জীবনেও শান্তিতে থাকতে

পারছে না। অসংখ্য ইসলাম ধর্মাবলী সন্ত্রাসীরা কারা বোরন করছে সরকার বিরোধী বা জঙ্গিবাদী আন্দোলন এর জন্যে।আমরা একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবো এই মুসলিম রা কত অন্যায় করেছে অন্নান্ন ধর্মাবলী দেড় উপর। লক্ষ লক্ষ নাস্তিক হত্যা করেছে তারা নির্বিচারে।তাদের কোনো ভুল ছিল না তাদের একটাই ভুল তারা নাস্তিক।১৯৭১ সালের প্রেক্ষাপট

তার উজ্জ্বল উদাহরণ। যে সময়ে পাকিস্তানি শাসক অসংখ হিন্দুদের মেরেছে অন্যায় ভাবে।তারা নাস্তিক জাতি নিঃশেষ করে দিতে চেয়েছিলো।তারা এতটাই কঠোর এতটাই সন্ত্রাসী হয়ে গিয়েছিলো যে কালেমা পড়তে না পারলেই অত্যান্ত অত্যাচার করে হিন্দুদের মেরে ফেলতো। তাদের উপর অত্যাচার করার একটাই কারণ ছিল কারণ টি হলো তারা অন্য

ধর্মাবলী।তাছাড়া হিন্দু নারীদের উপর অত্যাচার এর ভয়াবহতা ছিল আরো কঠিন।তাদের উপর চলতো একের পর এক ধর্ষণ।তাদের স্বামীদের গুলি করে হত্যা করা হতো তাদের সামনে।এভাবে সন্ত্রাসবাদী চেতনা তাদের মাঝে ছিল বহু জগ আগের থেকেই। তারা নিজেরা তো শান্তিতে বসবাস করতে পারছেই না। নিজেদের জীবন তো জেলে কাটছেই। সাথে সাথে অন্নান্ন

ধর্মাবলীদের ও জীবনের শান্তি বিনষ্ট করছে।এই তাদের শান্তির ধর্ম ? যেখানে অন্যের শান্তি নষ্ট করে ,অন্যের উপর অন্যায় বোঝা চাপিয়ে দিয়ে ,দেশবিরোধী কান্ডকারখানা আন্দোলন করে নিজের ধর্ম প্রতিষ্ঠার জোরপূর্বক চেষ্টা করা। যেখানে ধর্ম প্রতিষ্ঠার নাম এ মানুষ হত্যা করতেও দ্বিধা করে না সেখানে এই ধর্ম কিভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে,মূলত তারা দাড়ি,

টুপি,পাঞ্জাবির নিচে এক এক টা সন্ত্রাসী, এক এক জন খুনি। তাদের ধর্ম তাদের অন্যের অধিকার কেড়ে নিতে শিখায় তাদের ধর্ম নারীদের ধর্শন করা শিখায় তাদের ধর্ম সন্ত্রাসী হওয়ার প্রেরণা দিতে শিখায়।, ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি যে- সারা বাংলাদেশে বেশ কিছু ইউনিভার্সিটি ও কলেজের ছাত্র নিখোঁজ রয়েছে। আমি জানি না মানবাধিকার সংস্থা, আন্তর্জাতিক

মানবাধিকার সংস্থা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংস্থা মাঝে মাঝে অনেক রিপোর্ট লিখেছেন গুম হওয়ার ব্যাপারে এবং এই গুম হওয়ার কথা লিখতে গিয়ে দোষারোপ করেছে সরকারকে বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে; কিন্তু এখন দেখা গেল কী? এই যে ছাত্ররা গুম হয়ে গেছে বা একটা পরিবারের ছেলে হঠাত্ হারিয়ে গেছে, দিনের পর দিন তাদের খোঁজ পাওয়া যায় না;

কিন্তু দেখা যাচ্ছে তারা জঙ্গি-সন্ত্রাসী রূপ নিয়ে আবির্ভূত হয়েছে।তারা এই জঙ্গি বা সন্ত্রাসী হলো কেন ? এর একটাই কারণ তাদের ধর্মের প্রভাবে।এটা মানবতাবিরোধী পথ, এটা সন্ত্রাসের পথ, ঘৃণ্য অপরাধের পথ.জঙ্গি-সন্ত্রাসী হিসেবেই এরা মানুষের কাছে, জাতির কাছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সব থেকে ঘৃণিত বস্তু.হয়েছিল আরেক দল মুসলমানের কাছ থেকেই ধর্ম নামীয়

বর্বরতা। যে বর্বর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে একটি দেশের জন্ম হলো সে দেশেও বিভিন্ন সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর উপরে একই বর্বরতা বারেবারে চাপিয়ে দেওয়া হলো। মাত্র ক’দিন আগে রংপুরে ধর্মীয় পবিত্রতা রক্ষার নামে কতগুলো বাড়িঘরে আগুণ দেওয়া হলো, লুটপাট চললো, গরীব একদল মানুষকে নি:স্ব করা হলো। স্বদলবলে যারা এভাবে হামলে পড়েছিল, আগুনের লেলিহান

শিখা জ্বলাচ্ছিল তারা এর সবই করেছিল ধর্মের নামে, ফলে তাদের মধ্যে কোন অন্যায়বোধ নেই। তারা সবই করেছে পবিত্র দায়িত্ব থেকে। এখানেই আমার ভয়টা। এই ভয় ধর্ম কীভাবে মানুষকে মানুষ খেকো বানিয়ে দেয় সে ভয়। ধর্ম হচ্ছে এমন এক নেশা, যা নিরীহ এক গরুকে পবিত্রতার প্রতীক বানায় শুরুতে। তারপর সে গরু রক্ষার নামে মানুষকে খুন করে, সে

খুনের জন্য গর্ব করতে শেখায়,তাদের সন্ত্রাসীতে পরিণত করে. এরা ধর্মের জন্য মানুষকে জবাই করতে পারে, বোনকে ধর্ষণ করতে পারে। ধর্মের নামে লুটপাট আর রাহাজানি একটা কমন ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে আজকাল।.ইসলাম ধর্ম মানুষকে সন্ত্রাসী বানায়, মানুষকে হানাহানি শেখায়। একটু লক্ষ্য করলেই দেখবে, ইসলামের কালো ছায়া যেখানেই পরেছে সেখানেই

অসংখ্য নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়েছে। তাই ধর্মহীন পৃথিবীই পারে মানুষকে সংঘাত, হানাহানি থেকে মুক্তি দিতে। সাম্যের সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button