ধর্ম

মিথ্যা পরকালের আসায় অমরা আমাদের সময় গুলো কোথায় নসট করছি

পরকাল। পরকাল এই শব্দ টা আমরা ছোট বেলা থেকেই শুনেছি।আচ্ছা পরকাল বলতে আমরা কি বুঝি বা পর কাল কি বেশিরভাগ ধর্ম প্রাণ মানুষেরাই বলবে মৃত্যুর পরবর্তী যেই জীবন আছে এবং যেই জীবনের শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই তাকে আমরা পর কাল বলি.তারা আরো বলবে দুনিয়ায় মানুষ যেমন কর্ম করবে পর কালে সে ঠিক তেমন ফল পাবে অর্থাৎ

দুনিয়াতে তাদের স্রষ্টার নিয়মে জীবন পার করে দিলে তারা জান্নাত লাভ করবে এবং সেভাবে না চললে তারা জাহান্নামে যাবে।এখানে জান্নাত হলো শান্তির স্থান এবং জাহান্নাম হলো শাস্তি পাওয়ার স্থান।সৃষ্টিকর্তা-আল্লাহ যাদের বিশ্বাস আছে এবং যারা বিশ্বাস করে মৃত্যুর পরেও আরেক জীবন আছে এবং সেখানে সবাই তাই পাবে যা তারা এ দুনিয়ায় করেছে এবং যার যার

ধর্ম জীবন ওধর্ম গ্রন্থের প্রতি বিশ্বাস আছে তাদের বলা হয় আস্তিক বা ধার্মিক। আচ্ছা এই ধার্মিক দেড় কথায় কতটুকু যুক্তি রয়েছে। নাকি তারা বানিয়ে বিভ্রান্ত করার জন্য বা তাদের পূর্বপুরুষদের কথা কথা শুনে তারা এইগুলো বলছে? কখনো ভেবে দেখেছেন আপনি ও তো ধর্ম আপনার পূর্ব পুরুষ থেকে প্রাপ্ত। আপনার পূর্ব পুরুষ দেড় কারণে আপনার জীবন টা ধর্মীয়

নীতি মানতে মানতে দুনিয়াতেই নিজের জীবন জাহান্নাম বানিয়ে দিচ্ছেন না তো ? সৃষ্টির শুরু থেকে এই প্রজন্ত কেউ কখনো জাহান্নাম বা জান্নাত এর অস্তিত্ব খুঁজে পায় নি বা মৃত্যুর পরেও কেউ ফিরে আসেনি। মৃত্যুর পরে যার অস্তিত্বই থাকে না কোনো সে কিভাবে শাস্তি বা শান্তি ভোগ করতে পারে ? অথচ আমরা সেই শাস্তির ভয়ে উদ্ভান্তের নেয় জীবন টা একটি

খাঁচার মধ্যে বন্দি করে রেখেছি।চাইলেও মনের মতো ,নিজের মতো করে বাঁচতে পারছি না। কারণ আমাদের ধার্মিক নিয়ম নীতির বাইরে বেঁচে থাকা যাবে না। ধর্মীয় নিয়ম না মানলেই আমরা সবাই জাহান্নামী;এই ভয়ে কেউ না পারছে এই ছোট্ট জীবনটাকে সুন্দর করে গড়ে তুলতে। নারীরা ধর্মীয় কারণে সবচেয়ে বেশি সুবিধা বঞ্চিত।তারা পরকালের ভয়ে পর্দা করছে।

যেখানে তারা সৌন্দর্যের প্রতীক সেখানে তারা পারছে না তাদের সোন্দর্জ প্রকাশ করতে।না পারছে সঠিক ভাবে পড়াশুনা করতে। কারণ ইসলামিক নীতি অনুযায়ী মুসলিম রা মেয়েদের তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দেয়া হয় যার কারণে তাদের পড়াশোনা তো বন্ধ হয় ই এর সাথে সাথে তারা গর্ভধারণ করে। জীবনে তারা কিছুই করতে পারে না। তাদের লক্ষ্য তখন একটাই হয়

সন্তান পালন গর্ভধারণ।এভাবেই নারীরা কঠিন ভাবে পিছিয়ে যাচ্ছে। যার কারণে পিছিয়ে পড়ছে দেশ ও জাতি।পরোলোকিক চিন্তার ফলে না পারছে মানুষ স্বাধীন ভাবে চলতে না পারছে স্বাধীন ভাবে বাঁচতে।তারা পরকালের জন্য দুনিয়ার এই সুন্দর জীবন টা একেবারে ধ্বংস করে দেয় যার কোনো ভিত্তি নেই। বর্তমানে মুসলিম দেড় সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত প্রতিটি ধর্ম .কেন

মুসলিমরা সর্বদাই এমন গোড়ামিপূর্ণ এবং ধর্মীয় সংঘর্ষে লিপ্ত যেখানে অন্য ধর্মের অনুসারীরা নয় ?তারা নিজের ধর্ম পালন করতে গিয়ে ,অন্যের ধর্ম পালনে বাধা প্রদান করে.

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button