Shadhinmon

মোহাম্মদ গরিব মুসলিমদের হত্যা করে তাদের সবকিছু ডাকাতি করে নিয়ে যেত

জানি অনেকে চমকে যাবেন কারণ মুহাম্মদ তো মুসলিমদের নিরাপত্তা দাতা ছিল তাহলে তিনি কিভাবে মুসলিমদের থেকে তাদের সবকিছু ডাকাতি করে নিয়ে যেতেন কিন্তু সত্যি কথা তার কাছে মুসলিমরাও নিরাপদ ছিল না তার যে ডাকাতবাহিনী ছিল তারা যাকে পেত তাকে ডাকাতি করে সর্ব নিঃস্ব করে দিত এখানে এমন একটি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল যে ঘটনা আপনাকে কম্পিত করে দিবে

একদিন সাহাবীরা একটি পথ ধরে যাচ্ছিল পথে একটি রাখাল তাদেরকে দেখে ভয়ে সালাম দিল সাহাবীরা রাখাল টির এবং রাখালটির ছাগলগুলোকে দেখে হয়তোবা তাদের ভিতরে লোক জন্মেছিল না হলে একজন মানুষ সালাম দেওয়ার পরও তারা কিভাবে শিওর হলো যে সে মুসলিম নয় কিছু সাহাবী এই অপবাদটিতে তাকে হত্যা করল এবং তার সমস্ত ছাগলকে

গনিবতের মাল হিসেবে মোহাম্মদের কাছে নিয়ে আসলো মোঃ সম্পূর্ণ ঘটনা শুনে তাদের কোন বিচার করলেন না এবং তাদেরকে কোন শাস্তি ও দিলেন না এরপরে মোহাম্মদের কাছে 4 নম্বর সূরার 94 নাম্বার আয়াত নাযিল হয় এখানে পরবর্তীতে বলে দেওয়া হয়েছে যদি কেউ সালাম দেয় বা কালেমা পাঠ করে তাহলে তাকে হত্যা করা যাবে না

কিন্তু আমার কথা হচ্ছে এই যে রাখালকে হত্যা করা হলো এর দায়ভার কাউকে দেওয়া হয়নি এবং এই হত্যার কোন বিচার করা হয়নি তাহলে মোহাম্মদকে ন্যায় বিচারক না এখানে একটা কথা পরিষ্কার মোহাম্মদের এবং মোহাম্মদের শাহ সাহাবীরা কে মুসলিম কে কাফের কোন কিছুই না জেনেই তাদের সম্পদ ডাকাতি করে নিয়ে আসতো এবং গনিমতের মাল হিসেবে চালিয়ে দিত কারণ গনিমতের মাল তো শুধু রাসূল এবং আল্লাহর, আল্লাহ তো আর রাসূলের কাছে ভাগ চাইবে না তার মানে

এই সম্পূর্ণ মাল মোহাম্মদের এই ছিল মোহাম্মদের প্রকৃত রূপ নিরীহ এবং অসহায় মানুষকে লুণ্ঠন করে সবকিছু নিয়ে যেত এবং তাদেরকে হত্যা পর্যন্ত করা হতো পৃথিবীর ইতিহাসে হয়তো এর চেয়ে বড় ডাকাত আর জন্ম হয়নি আর এই সভ্য পৃথিবীতে কোনদিন হবে না

নিচে আয়াত এবং আয়াতের তাফসীর দেওয়া হয়েছে আপনারা দেখে নিবেন সূরাঃ ৪/ আন-নিসা | ৪:৯৪

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button