যার শরীর সিদ্ধান্ত তার
জেলখানায়।তাদের স্বাধীনতার নামে পরিয়ে দেয়া হয়েছে পুরো সরিল আবৃত করা ড্রেস। এমনকি চোখ দেখানোর নিয়ম ও নেই তাদের।একবার ও কি ভেবে দেখেছেন প্রচুর গরমে ও তাদের পুরো সরিল আবৃত করে হাতে হাত মোজা পায়ে পা মজা পরে চলা ফেরা করতে হয়। তাদের ধর্মে দেয়া হয় নি পোশাকের স্বাধীনতা। আপনি কি জানেন এই পরাধীনতা ,অশ্লীলতা ,
ধর্ষণ বৃদ্ধির কারণ কি ? এর একটি কারণ তাদের মুসলিম ধর্ম। মানুষ ধর্ম, পালন করে শান্তিতে থাকার জন্য।. এ কেমন ধর্ম যেখানে শান্তির নাম এ জেলখানায় পুড়ে দেয়া হচ্ছে।তাছাড়া সেই পোশাক গুলো কিনতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়.আচ্ছা অর্থের অপচয় করা কি আপনাদের মুসলিম ধর্মের বিধান ? এখানে প্রাকৃতিক দৃষ্টি কোন থেকে হলে আমরা দেখতে পাই
প্রতিটি প্রাণী খাবার খায় ,মলমূত্র টেগ করে এবং একটি নির্দিষ্ট কোনো নিয়মে জীবন ধারণ করে। কিন্তু আজ প্রজন্ত আপনি এমন কোনো প্রাণী পাবেন না যারা মানুষ এর মতো সর্বক্ষণ পোশাক পরে থাকে।উলঙ্গতাই তাদের নিয়ম। তাহলে যুক্তি হলো, পশুরা যেহুতু উলঙ্গ থাকে তাই প্রতিটি মানুষের উচিৎ উলঙ্গ থাকা, পোশাক পড়লে মানুষ অসভ্য হয়, আর উলঙ্গ হয়ে
থাকলে মানুষ সবভ্য হয়.প্রাকৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে মানুষের পোশাক পড়াটাই অসভ্যতামী, উলঙ্গতা হলো মানব সভ্যতা, বিশেষ করেমুসলিম নারীদের পোশাকের বিরুদ্ধে কঠোর বেবস্থা নেয়া উচিত। কারণ এই পোশাকের কারণে সারাজীবনেও তারা মুক্ত হতে পারে না. জেলে বন্দি কয়েদিদের মতো কাটিয়ে দেয় তারা পুরো জীবন।এই ধর্মের মধ্যেই দেখা যায় ধর্ষিত
নারীর সংখ্যা বেশি এবং ধর্ষণ করে বেশিরভাগ তাদের ধর্মীয় গুরু অর্থাৎ পীর মোল্লা রা.এসব করার কারণ কি জানেন ? আচ্ছা কারণ টা পরে বলি. আগে বলছি একটা বেপারে সেটা হলো পৃথিবীতে ২ টি বিপরীত লিঙ্গের আকর্ষণ সৃষ্টির শুরু থেকে এটা একটি স্বাভাবিক প্রকিয়া। সৃষ্টির শুরু থেকে আজ প্রজন্ত এই নিয়ম চলে আসছে।এমনকি মানুষ বাদে অন্য
পশুপাখিদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।কিন্তু এই প্রক্রিয়ায় যদি বাধা দেয়া হয়.যদি বলা হয় বিপরীত লিঙ্গের কারো দিকে তাকানো যাবে না.কাউকে স্পর্শ করা যাবে না.বাচ্চা।এই নিয়ম টা তো মানুষের বৈশিষ্ট তাহলে মুক্ত চর্চা না করলে একটি মানুষ কি স্বাভাবিক থাকতে পারবে ? সে তো ধর্ষণ ,অশ্লীলতা,খুন এর মতো অপরাধ করবেই। আর এই অপরাধ সৃষ্টির
একমাত্র কারণ ইসলাম ধর্ম এই ধর্মে যত বাধা ধরা নিয়ম যার কারণে সমাজ বিশৃঙ্গলটার চরম পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে। প্রাকৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ে করাটাই অসভ্যতামী, আর মুক্ত চর্চা করাটা হলো সবভ্যতা, মুক্ত চর্চা, অর্থাৎ ফ্রি, মুক্ত মৌনতা, যার তার সাথে ফ্রি সেক্স করার মাদ্ধমেই এই বিশৃঙ্খলতা দূর করা সম্ভব। তাই প্রতিটি মানুষের উচিৎ বিবাহ না করে ফ্রি সেক্স
করা.মানুষকে সভ্যতা শিখাতে মুক্ত সেক্স করে সমাজে ফ্রি সেক্স প্রতিষ্ঠা করে, বিবাহ প্রথা বাতিল করে, যার তার সাথে মুক্ত সেক্স করে সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করা.আমরা মানুষ বাদে সকল প্রাণীর মধ্যেই সৃষ্টির শুরু থেকে এই নিয়ম দেখি। যা আমাদের একান্ত অনুসরণ করা উচিত।আরো একটা জঘন্য আইন দেখি আমরা এই ধর্মে তা হলো সমকামিতা নিষিদ্ধ। সরিল যার
সিদ্ধান্ত তার। সে কার সাথে মিশবে কার সাথে সেক্স করবে তার সিদ্ধান্ত একান্ত তার। কারণ সরিল টা তার. সরিল আবৃত করে নিজেকে কষ্টে রেখে, নিজেকে সামলে রেখে নিজেকে এত কষ্ট দিয়ে কি লাভ অথচ এই অনুভুতিটা আমাদের দেয়া প্রাকৃতিক কর্তৃক,.পৃথিবীতে এমন একটি প্রাণী বা মানুষ পাওয়া যাবে না যার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ নেই.যদি কারো
না থেকে থাকে তাহলে সেটা তার একটি শারীরিক সমস্যা। প্রাকৃতিক কর্তৃক দেয়া অনুভূতি পেয়ে কেন আমরা তা ভিতরে পুষিয়ে রাখবো।এটা কেমন ধর্মীয় নিয়ম,যার কারণে পৃথিবীতে এত ব্রিসিনখোলা।ইসলাম সম্পর্কে মুসলমানরা যা জানে এবং প্রচার করে তার ৯০% ই মিথ্যা। এই মিথ্যা শুনতে শুনতে ও জানতে জানতে তা মুসলমানদের অস্থি-মজ্জা-রক্ত-মাংস ও
মন-মানসে এমনভাবে ঢুকে গেছে যে, কোরান-হাদিস থেকে রেফারেন্স দিয়ে কোনো কিছু লিখলেও তারা তা বিশ্বাস করে না, এমনকি যা লেখা হয়েছে তা সত্য কিনা, কোরান হাদিস খুলে সেটা দেখারও প্রয়োজন বোধ করে না। হুজুর মোয়াজ্জেম মোল্লারা যা বলে যেভাবে বলে তারা সেভাবেই থাকতে শুরু করে. এবং যার ফলে গোপনে পাপ এর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। আমাদের উচিত গাধার মতো সারাজীবন কষ্ট না করে যুক্তিবাদী চিন্তা দিয়ে জীবনে সঠিক নিয়মে চলে জীবন টাকে উপভোগ করা।